কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়

   

বর্তমানে ঘরে বসে ইনকাম করা খুবই সহজ হ্যাঁ এটা সত্যি আর কল্পনা নয় এখন এটি বাস্তবে রূপান্তরিত হয়েছে । আজকের পৃথিবী ইন্টারনেট কেন্দ্রিক ।প্রায় সব কাজ এখন অনলাইনের মাধ্যমে করা হচ্ছে ।তাই ঘরে বসে ইনকাম করার এখন একটি সুযোগ আছে ।করোনা কালীন সময়ে মানুষ লকডাউনের জন্য ঘর থেকে বের হতে পারিনি তাই করানোর সময় কেউ অফিসে যেতে পারিনি।  সবাই ওয়ার্ক ফ্রম হোম  থেকে কাজ করেছে । এর মানে হলো ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে অফিসের সমস্ত কাজ করা। 



ঘরে বসে ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে।  অনেক দিনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন করতে পারবেন । আজকে শুরু করলাম আর কাল থেকে টাকা আসবে এমনটা ভাবলে হবে না।এখানে অনেক সময় দিতে হবে । কঠোর পরিশ্রম করতে হবে আর অনলাইনে অনেক রকম প্রতারণার ফাঁদ রয়েছে যা হচ্ছে সাবধান থাকবেন।  কিভাবে ঘরে বসে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় । এটা নিয়ে আমরা এখন আলোচনা করব ।

কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় তার সূচিপত্রঃ 

 কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়  তার কিছু উপায় 

বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্মে অনেক কাজই রয়েছে যা ঘরে বসে করা সম্ভব ।  কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়  এটা জানতে হলে আগে আপনাকে কিছু মার্কেটপ্লেস জানতে হবে এবং সেই মার্কেটপ্লেসে  কোন ধরনের সার্ভিস দেওয়া যায় সেটাও আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে বা জানতে হবে। ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ফ্রিল্যান্সিং ।  যা এখন অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মধ্যে রয়েছে ।  ভিতর কিছু কাজ যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন ,ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং, ইত্যাদি আরো অন্যরকম কাজ রয়েছে। 

বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস , ব্লগার , ফাইবার , ফ্রিল্যান্সিং  ডট কম , পিপল পার আওয়ার  ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে কাজের  ব্যবস্থা রয়েছে ।  এইসব জায়গাতে ঘন্টার হিসাবে অথবা গিগ সার্ভিস দিয়ে আপনি ফ্রিতে  টাকা ইনকাম করতে পারবেন।শুধু করতে হবে কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য। কোন প্রজেক্ট অথবা গিগে বর্ণিত সার্ভিস প্রদানের পর ক্রেতা যদি অনুমোদন দিয়ে থাকে তাহলে আপনি আয় নিশ্চিত করতে পারবেন। এই ফ্রিল্যান্সিং এর পুরো কাজ আপনি ঘরে বসে করতে পারবেন আর  এখন একটা কথা আপনার মনে একটা চিন্তা আসতে পারে যে আপনি কিভাবে আপনার সেই টাকা হাতে পাবেন  চিন্তার কোনো কারণ নেই  ব্যাংকের মাধ্যমে পাবেন  বা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে পেমেন্ট  গুলো পাবেন।

কিভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন করে লাখ টাকা ইনকাম করা যায় ?

ভাবছেন কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়।  যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন জানেন তাহলে বর্তমানে ঘরে বসে আপনি কোটি কোটি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই ইন্টারনেটের জড়ানো পৃথিবীতে এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ অনেক সহজ হয়ে পড়েছে। আপনি যদি টুকটাক ভালো গ্রাফিক ডিজাইন পারেন তাহলে আপনি মাসে ঘরে বসে থেকেই প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন সেটা আজ এখান থেকে জেনে যান। যেমন ধরেন লোগো বানানো, পোস্টার ডিজাইন করা, youtube বা ফেসবুকের থামলেন ডিজাইন করা ইত্যাদি ।

গ্রাফিক ডিজাইনের মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক যুবসমাজ ইনকামের একটি সোর্স খুঁজে পেয়েছে। যদি আপনি অ্যাডভান্স লেভেলে গ্রাফিক্স ডিজাইন পারেন তাহলে আপনি বিদেশে বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি পেতে পারেন।  বর্তমান বাংলাদেশের গ্রাফিক্স ডিজাইনারের খুবই ঘাটতি আছে। আর এই ঘাটতি  জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক দামও আছে ।তাই আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ জানেন তাহলে আপনি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।

গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কি কি লাগে 

সর্বপ্রথম গ্রাফিক ডিজাইনের জন্য লাগে হার্ডওয়ার তারপর লাগে সফটওয়্যার। আপনার বাসায় যদি পিসি বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে আপনি সহজেই একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারবেন । এখন আসা যাক সফটওয়্যারে এখন মার্কেটে অনেক রকম সফটওয়্যারই পাওয়া যায় । এর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় আছে যেমন এডোবি ফটোশপ ক্যানভাস ইত্যাদি এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই গ্রাফিক ডিজাইন  শিখতে পারবেন ও কাজগুলো খুব ভালোভাবে করতে পারবেন।

বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা

 অবশ্যই এমন অ্যাপ আছে যেখানে দিনে 300 টাকা ইনকাম করা যায়। এসব অ্যাপের ভিতর বেশিরভাগ কাজই গেম খেলা, সার্ভে করা ভিডিও দেখার অ্যাড দেখায় ইত্যাদি।কিন্তু সাধারণত এসব অ্যাপ এ বেশি টাকা আয় করা যায় না অনেক সময় দিতে হবে বেশি টাকা আয় করতে গেলে। তাই আপনি যদি অযথা সময় নষ্ট করেন তাহলে আর সময় না নষ্ট করে এসব অ্যাপ ব্যবহার করে ৩০০ টাকার অধিক ইনকাম করুন।

সার্ভে অ্যাপ ঃ
সাধারণত এই ধরনের অ্যাপ এ বিভিন্ন ধরনের সার্ভে অথবা প্রশ্নমালা থাকে যা পূরণ করে ফ্রিতে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। যেমনঃ গুগল ওপেনিয়ন রিওয়ার্ড ইত্যাদি ।

গেম খেলে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা ঃ
গেম খেলেও অনেক টাকা উপার্জন করা সম্ভব । কিছু গেম আছে যা খেললে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এ ধরনের অ্যাপ গুলোতে গেম খেলে বা লেভেল আপ করে  আয় করা সম্ভব। যেমনঃঅ্যাপ নানা মিস্ট প্লে ইত্যাদি।

 বিজ্ঞাপন ও ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম ঃ
কিছু অ্যাপ আছে যেখানে বিজ্ঞাপন দেখে বা ক্লিক করে টাকা ইনকাম করা যায় কিন্তু এ টাকার পরিমাণ খুবই কম। আবার আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন কাজ আছে যেমন ধরুন ডিজিটাল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি বিভিন্ন দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে  আপনি আরও টাকা ইনকাম করতে পারবেন । এই কাজগুলো আপনি অনেক জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে পেয়ে থাকবেন যেমনঃ ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার,আপ ওয়ার্ক  ইত্যাদির মত প্লাটফর্মে কাজ খুঁজে পেতে পারেন ।এবং সে কাজ করে আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন ফ্রিতে।

সতর্কতাঃ
 আপনি ভাবেন  কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় কিন্তু কিছু প্রতারণা চক্র  আছে যারা আপনাকে লোভ দেখিয়ে  আপনার ফোন হ্যাক করা বা ডাটা ট্রান্সফার করে আপনার মোবাইলের সব তথ্য উপাত্ত ও আপনার আপনার ব্যাংক একাউন্ট বিকাশে কোড নগদ একাউন্ট শপ এখন থেকে টাকা লুট করে নিয়ে যায়। তাই সতর্কতা সাপেক্ষে সাবধানতা বজায় রাখবেন উল্টাপাল্টা অ্যাপ এ ঢুকবেন না এতে আপনার ক্ষতি হতে পারে। 

প্রতারণা চক্রের লোভঃ
কিছু কিছু প্রতারণা চক্র আছে যারা আপনাকে অনেক টাকার লোভ দেখিয়ে আপনার টাকা মেরে নিবে।
যেমন ধরেন কিছু অ্যাপ আছে যারা বলবে আপনি আমাদের থেকে এই ফাইল বা এতগুলো অ্যাকাউন্ট কিনে নিন এই একাউন্ট থেকে আপনি এড দেখছেন এবং হাবিজাবি দেখবেন সেগুলো দেখে আপনি প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই টাকা ইনকাম করার জন্য আগে আপনাকে আমাদের ৫০০০ অথবা ১০ হাজার টাকা দিতে হবে । তাহলে আমি আপনাকে এমন অ্যাকাউন্ট রেফার করে দিব ।ওইদিকে আপনি তো টাকার লোভে আপনার হুঁশ হারিয়ে ফেলেছেন ।আপনি আপনার মত পাঁচ হাজার অথবা ১০০০০ টাকা দিয়ে দিলেন। 

কিন্তু ১৫ দিন এক মাস চলে যায় তাও আপনি আপনার টাকা ফিরে পাবেন না এবং দেখবেন তারা তাদের মোবাইল ফোন অফ করে রেখেছে সিম চেঞ্জ করে ফেলেছে এভাবেই বাংলাদেশে অনেক মানুষ প্রতারিত হচ্ছে তাই প্রতারিত দের  হাত থেকে সাবধান হোন সময় থাকতে। এরা দেখবেন অনেক আকর্ষণীয় লোক দিয়ে থাকে।  আবার ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ আছে যেখানে দেখবেন অনেক সস্তায় স্মার্টফোন , ঘড়ি বিক্রি করে থাকে তারাও মাঝে মাঝে প্রতারণা করে থাকে।


ফাইবার এ কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়

ফাইবার হলো একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম । এখানে সব ধরনের ডিজিটাল  সার্ভিস দেওয়া হয়। ফাইবারে ডিজিটাল সার্ভিস বিক্রি করা হয় এবং ক্রয়  দুটোই করা হয়। মূলত ফাইবার হলো ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য খুবই জনপ্রিয় একটিভ প্ল্যাটফর্ম । ফাইবার এ  সার্ভিস দিয়ে আপনি মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি একজন কাস্টমার এখন আপনি আর্টিকেল রাইটিং করবেন  কিন্তু এখন আপনি কোনো টপিক খুঁজে পাচ্ছেন না বা কোনো কীওয়ার্ড  খুঁজে পাচ্ছেন না।  এখন আপনি ফাইবারে প্রবেশ করলেন । 

এবং মনে করেন আপনি আমার ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেলেন যেখানে আমি ২৫ থেকে ৩০ টার মতো কিওয়ার্ড বা টপিক খুঁজে দেব এর জন্য আপনাকে আমাকে পেমেন্ট করতে হবে 200 থেকে 300 ডলার পর্যন্ত ।এভাবেই আরো অনেক রকম কাজের মাধ্যমে ফাইবার থাকে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এ বিষয়ে আরো বিস্তৃত জানতে চাইলে নিচে পড়তে থাকুন ।

ফাইবার এর বিভিন্ন সার্ভিস বিক্রিঃ
এই ফাইবার প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সব দক্ষতা অনুযায়ী ডিজিটাল সার্ভিস দিয়ে থাকে। যেমন ধরুন ঃ ওয়েব ডিজাইন , গ্রাফিক্স ডিজাইন ,কনটেন্ট রাইটিং , ভিডিও এডিটিং, প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিএফএক্স এর কাজ সহ ইত্যাদি বিক্রি করে থাকে।

 ডিজিটাল সার্ভিস ক্রয় ঃ
সমস্ত ধরনের ডিজিটাল সার্ভিস ক্রয় করার জন্য ক্রেতারা ফাইবারের তাদের সকল কাজ খুঁজে বের করে নিয়ে ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে কাজগুলো বুঝিয়ে নিবে । সাধারণত বেশিরভাগই গ্রাফিক্স ডিজাইন আর কন্টেন রাইটিং এর কাজের জন্যই এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করা হয়। 

ফ্রিল্যান্সিং কাজের সুযোগ ঃ
এখানে ফ্রান্স ছাড়া তাদের দক্ষতা অনুযায়ী সকল কাজ খুজে পেয়ে থাকে। এবং অর্থ উপার্জন করে দেশে ডলার বা বিদেশে অর্থ এনে থাকে ।

গ্রাহক ও বিক্রেতার জন্য সংযোগ স্থান ঃ
এটা গ্রাহক ও বিক্রেতার মধ্যে সেতু হিসেবে কাজ করে। এখানে গ্রাহক তার পছন্দমত ফ্রিল্যান্সার এর থেকে কাজ ভালোভাবে বুঝে নিতে পারবে । এবং ফ্রিল্যান্সার তার দক্ষতা অনুযায়ী সকল কাজ করতে পারবে । এভাবেই বেকারত্বের হার ধীরে ধীরে কমে যাবে। সোজা কথাই বলা যায় ফাইবার হলো এমন এক প্লাটফর্ম যেখানে ফ্রিল্যান্সার  তাদের কর্ম পায় এবং ক্রেতারা তাদের কাজের জন্য সমস্ত ডিজিটাল সার্ভিস পেয়ে থাকে ।

ব্লগারে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় 

বর্তমানে সবার মাথায় একটি কথায় আসে যে কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় । এখন ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ আপনি চাইলে । হ্যাঁ সঠিক শুনেছেন আপনি চাইলে এখন সবই সম্ভব । শুধু করতে হবে একটু পরিশ্রম আর ধৈর্য। একটা কথা আছে সেটা হলো পরিশ্রম হলেও ধৈর্যের চাবি আর ধৈর্য হলো তার কাঠি ।তাই সঠিক জায়গায় পরিশ্রম করবেন ও ধৈর্য ধরবেন ইনশাল্লাহ সাফল্য এমনিতে চলে আসবে । 

গুগল ব্লগার এ টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ । এই ব্লগারে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনি প্রতি মাসে ঘরে  থেকেই বসে বসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন জেনে নেই কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় । ব্লগার এ ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে  কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় এটা জানতে হলে আপনাকে আরো কিছু জানতে হবে । ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে আপনাকে ডমেইন কিনতে হবে । এখন আপনি যে ডোমেন্ট কিনবেন সেই ডমেইনের নাম আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে এবং সেটা হবে আপনার ব্র্যান্ড নাম । 

 এখন বলতে পারেন ডোমেইন কি হল এমন একটা  জায়গা যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট হোস্টিং করতে পারবেন । এই ডোমেনের জন্য যে নাম বাছাই করবেন সেটাই হলো ডোমেনের নাম । এই ডোমেইন নাম ব্যবহারের জন্য আপনাকে একটা লাইসেন্স নিতে হবে । লাইসেন্সের দাম অনেক রকম হতে পারে এর ভিতর সর্বনিম্ন দাম হল ২০০০ টাকা। এই নাম বাছাই করার পরে আপনি  চাইলে আমাদের থেকে ডোমের লাইসেন্স কিনতে পারবেন এই ডোমের লাইসেন্স নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন নিচের দেওয়া যোগাযোগ নাম্বারে।

 ব্লগার আর্টিকেল  লিখে টাকা ইনকাম 

  ব্লগার এ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় হল আর্টিকেল লিখে । এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি ব্লগার থেকে প্রতি মাসে প্রায় এক হাজার ডলার থেকে ১২০০ ডলার টাকা ইনকাম করতে পারবেন । আমি নিজের ব্লগার এ আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে থাকি। এখানে আর্টিকেল লেখা অনেক সহজ।  যদি আপনি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। ব্লগার এ কমসেকম প্রতিদিন একটি করে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে হবে। আর্টিকেলটি হতে হবে ১৫০০ থেকে ২০০০ ওয়ার্ডের ভিতরে । 

এই আর্টিকেলগুলো লেখার জন্য আপনার কিছু টপিক প্রয়োজন । আর এই টপিকগুলো আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে আপনার চিন্তাভাবনার মাধ্যমে । এই টপিক বুঝতে হলে আপনাকে আগে বুঝতে হবে কিওয়ার্ড । আর এই কিওয়ার্ড  জিনিসটা হলো আমরা কোনো কিছু তথ্য নেওয়ার জন্য ক্রমে যেসব লিখে সার্চ করি সেগুলোই হলো কিওয়ার ।কিওয়ার্ড সাধারণত দুই প্রকারের হয় একটি হলো লং টার্ম কিওয়ার্ড আর একটি হচ্ছে শর্ট টার্ম কিওয়ার্ড । 

আবার লং টার্ম কিওয়ার্ড হতে হবে তিন শব্দের অধিক আর শর্ট টার্ম  কিওয়ার্ড  হতে হবে সর্বোচ্চ দুই শব্দের  হতে হবে।  উদাহরণস্বরূপ আমার টাইটেলটি দেখতে পারেন । দেখেন আমার টাইটেলে যেটি লিখা আছে সেটি তিন শব্দের অধিক অর্থাৎ এটি লং টার্ম ক্লিওয়ার্ড।  আর শর্ট টার্ম কিওয়ার্ড হতে হবে সর্বোচ্চ দুই শব্দের । শর্ট টার্ম  কিওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল না লিখাই খুব ভালো হবে আপনার জন্য । আর লং টার্ম কিওয়ার্ড  দিয়ে লিখা অনেক ভালো হবে আপনার জন্য । আমি নিজেও লং টার্ম কিওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল লিখি । তাই আপনারও উচিত লং টার্ম কিওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল লিখা।

আর্টিকেল লেখার কিছু নিয়ম 

শুধু আর্টিকেল লিখলেই হবে না আর্টিকেল লেখার কিছু অনেকগুলো নিয়ম আছে । নিয়মগুলো আপনাকে মানতেই হবে যদি এই নিয়মগুলো না মানেন তাহলে আপনি কোনভাবেই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না । নিয়মগুলো নিচে লিখা হলো ঃ
  • ১  প্রথম নিয়ম হলো আপনি কখনোই এআই দিয়ে আর্টিকেল লিখতে পারবেন না এই আইডিয়া আর্টিকেল লিখলে গুগল কখনো আপনাকে টাকা দিবে না । 
  • ২  দ্বিতীয় নিয়ম হলো অন্যজনের ওয়েবসাইট থেকে কখনোই কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে আর্টিক্যাল লিখবেন না তাহলে কপিরাইট স্ট্রাইক খাবেন । এর ফলে আপনার ব্লগার একাউন্ট ব্লক করেও দিতে পারে । তাই অন্যজনের ওয়েবসাইট থেকে কোনো সময় কনটেন্ট কপি করে লিখবেন না সাবধানতা বজায় রাখবেন।
  • ৩ তৃতীয় নিয়ম হলো আপনাকে প্রতিদিন সর্বনিম্ন একটি হলেও আর্টিকেল লিখে ব্লগার পোস্ট করতেই হবে।
  • ৪ চতুর্থ নিয়ম হলো ব্লগার পোস্টে আপনার বাছাইকৃত নিস গুলো যেই টপিক অনুযায়ী লিখছেন  লেবেলস  এ নিস বাছাই করে বসাবেন । 

ভিডিও বানিয়ে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করুন  

বর্তমানে এই ইন্টারনেটের যুগে এখন অনেক গুলো ভিডিও বানানোর জন্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে । এর মধ্যে অন্যতম একটি হলো youtube ।এই ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে  পারেন।  ইউটিউবে অনেক রকম ভাবেই  ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়।  এখন প্রশ্ন হলো ইউটিউবে কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় ? এর জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে । এরপর আপনার মোবাইল দিয়ে বা ক্যামেরা দিয়ে কিছু কনটেন্ট তৈরি করবেন । এই কনটেন্ট গুলো আপনাকে ইউটিউবে আপলোড করতে হবে ।  এই কনটেন্ট গুলো বাড়ানোর জন্য আপনাকে স্ক্রিপ্ট লিখতে হবে বা  ভাবতে হবে ।
 
আবার অনেকে ফ্রিল্যান্সারই দেখবেন ইউটিউব চ্যানেলের জন্য থাম্নেল  তৈরি করে টাকা ইনকাম করে। আর আপনি যদি ভালো ভিডিও এডিটিং করতে পারেন  তাহলে ইউটিউবারদের জন্য ভিডিও এডিটিং করেও লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান বাংলাদেশের ভিডিও এডিটরের প্রচুর চাহিদা রয়েছে । আমরা সবাই জানি ইউটিউব হলো গুগলের মালিকানায় রয়েছে ।  ইউটিউবে দেখবেন গুগল এডসেন্স নামে একটা অপশন আছে । যদি আপনার ইউটিউবে অনেক পরিমাণে ভিউ হয় তাহলে আপনি গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন । এই অ্যাডসেন্স চালু করার মাধ্যমে মাসে মাসে google আপনাকে একটি বেতন দিবে । 
  

বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম 

বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করা যায় সেটা  হবে আপনার ব্যক্তিগত ইনকাম। এর মানে হলো আপনি ইউটিউবে অনেক ভিডিও দেখেন মাঝে মাঝে দেখবেন ওই ভিডিওতে যে ভিডিও করে সে মাঝে মাঝে নিজের  মুখে বলেই  কিছু বিজ্ঞাপন করে বা প্রমোশন করে । এই প্রমোশন কিভাবে করে এটাও আপনি জানতে চাইবেন । জানতে চাইলে সাথে থাকুন ।  ধরুন আপনি অনেকদিন ধরেই ইউটিউবে ভিডিও করছেন  আপনার ভিডিওতে অনেক ভিউ হচ্ছে যেমন দশ হাজার বিশ হাজার বা লক্ষ লক্ষ ভিউ হচ্ছে ।  আপনার এই ভিডিও দেখে আপনার কাছে অনেক কোম্পানি বা বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এর  প্রমোশন করার জন্য আপনাকে অনেক টাকা দিয়া হবে । 

যদি আপনার সাবস্ক্রাইবার অনেক হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে অনেক ধরনের বিজ্ঞাপনের আবেদন আসতে পারে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে যে কি ধরনের ভিডিও বা কনটেন্ট  বানাবেন। সব সময় মনে রাখবেন যে কনটেন্ট হলো রাজা কনটেন্টি হলো সব ।যদি আপনি ভালো কন্টেন্ট বানান সেই কনটেন্ট খুব দ্রুত ভাইরাল হবে এবং এবং তাড়াতাড়ি সাবস্ক্রাইবার ও রিচ পাবেন । এর জন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে । ধরেন আপনি একটি ভিডিও বানাবেন সেই ভিডিও টাইটেল হতে হবে অনেক আকর্ষণীয় ও লোভনীয়  বা মজাদার । 

 আপনি চাইলে ভিডিওতে গান গাইতে পারেন নাচতে পারেন বা অথবা আপনি যদি ভালোভাবে কথা বলতে পারেন তাহলে মোটিভেশন স্পীকারও হতে পারবেন । যদি আপনি মোটিভেশন না দিতে পারেন । আপনি ঘোরাঘুরি পছন্দ করলে সেই ঘুরাঘুরির ভিডিও একটি ক্যামেরা বা অথবা একটি মোবাইলে ধারণ করে শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট করেও সারতে পারবেন । এখন আপনার মাথায় আরেকটি প্রশ্ন আসতে পারে যে শর্ট ফর্ম কনটেন্ট কি ? আপনি ইউটিউবে দেখে থাকবেন অনেক সময় ছোট ছোট কিছু ভিডিও আসতে থাকে যেগুলোকে বলা হয় শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট ওইগুলা দেখবেন ১৫ থেকে 16 সেকেন্ডের মত হয়ে থাকে ।

 শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট কি ?

শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট হলো এমন এক ধরনের ভিডিও যা ১৫ থেকে ১৬ সেকেন্ডের মধ্যে হয়ে থাকে । এই ভিডিও গুলোর মাধ্যমে আপনি দ্রুত ভাইরাল হতে পারবেন ও আপনার ইউটিউব চ্যানেলে দ্রুত রিচ বাড়বে । এই শর্ট ফর্ম কন্টিনিউ মাধ্যমে আপনি অধিক সাবস্ক্রাইবারও অতি তাড়াতাড়ি পেতে পারেন । বর্তমানে সবচাইতে বেশি ট্রেন্ড  থাকে এই শর্ট ফর্ম ভিডিওগুলি । এই শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আপনি youtube থেকে মাসে মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন । তাই সাফল্য পেতে হলে শর্ট ফর্ম কন্টেন্ট বেশি বানাবেন । 


ফেসবুকের মার্কেটিং এর মাধ্যমে ফ্রিতে টাকা ইনকাম 

 বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে অন্যতম বড় একটি প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফেসবুক। এই ফেসবুকে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে আপনি চাইলে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনার যদি  এক বছরের অধিক কোনো ফেসবুক আইডি থাকে তাহলে সেই ফেসবুক আইডি আপনি প্রফেশনাল মোড চালু করেও অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।  আর যদি আপনার কোনো ফেসবুক আইডি না থেকে থাকে তাহলে আপনি একটি ফেসবুক আইডি খুলে সেই আইডিতে একটি পেজ খুলতে পারেন। আপনারা দেখে থাকবেন ফেসবুকে অনেক ধরনের পেইজে রয়েছে যেমন ফ্যান পেজ , মিম পেজ ,অথবা নিজের কোন ব্যক্তিগত পেজ ।  

এখন আবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে ফ্যান পেজ মিমপেজ কি । ফ্যান পেজ হলো এমন একটি ধরনের পেজ যেখানে তার পছন্দের সেলিব্রেটির সম্পর্কে অনেক ধরনের  আপডেট বা তথ্য দেওয়া হয় । ধরুন আপনি সিনেমা জগতের একজন সুপারস্টার বা সেলিপিটিকে অনেক পছন্দ করেন আপনি তার অনেক বড় ফ্যান । আপনি ফ্যান হিসাবে তার কিছু ছবি বা পরবর্তী কি মুভিতে কাজ করবে তার সম্পর্কে অনেক কিছুই আলোচনা করেন । এই আলোচনা সমালোচনার মাধ্যমে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন । 

এখন জানতে পারবেন মিম পেজ সম্পর্কে মিমপেজ হলো এমন এক ধরনের পেজ যেখানে পুরো ইন্টারনেটের মধ্যে যেসব ভাইরাল ফানি  ভিডিও বা পোস্টার আছে এ জিনিসগুলো  নিয়ে ছোট ছোট ক্কলিপ  বানিয়ে  মিম বানানো হয় । আপনারা দেখবেন ইউটিউব বা ফেসবুকে বড় বড় ভিডিওতে মাঝে মাঝে কিছু হাস্যকর মিম দেওয়া হয় । ওই মিম গুলোই দেখবেন মিমপেযে বেশি পাওয়া যায়। আপনি চাইলে আপনার নিজস্ব মিম পেজ তৈরি করে আপনার নিজের তৈরি করা কিছু  মিম বানিয়ে করে ছাড়তে পারেন আপনার পেইজে ।

অনলাইনে প্রোডাক্ট কিনায় প্রতারিত চক্র কি করতে পারে জেনে নিন 

ফ্রি হলে যে আপনি সব ওয়েবসাইট  বা অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন এমনটা মোটেও নয়।  বর্তমানে প্রতারণাচক্র অনেক বেড়ে গেছে। যেমন ধরেন কোন কিছু পছন্দ হলো সেটা আপনি যে কোনো একটা ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেল দেখে হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে অর্ডার করলেন সে জিনিসটা ডেলিভারি সময় দেখবেন যেরকম দেখিয়েছে সেরকম নয় দুই নাম্বার জিনিস ধরিয়ে দিবে। তখন দেখবেন বেশিরভাগ জিনিসই নকল  আবার কিছু কিছু প্রতারণা চক্র এমনও আছে যারা স্মার্টফোন অথবা ল্যাপটপের লোভ দেখিয়ে । 

প্রথমে সেই জিনিসটার অনেক কম দাম চাইবে।বলবে যে আপনি আগে টাকা দেন তারপরে আপনার জিনিস আপনার কাছে পৌঁছে যাবে কিন্তু আপনি যখন টাকা দিবেন তখন আর আপনার জিনিস আপনার কাছে পৌঁছাবে না তারা আরও টাকা চাইবে বলবে যে এইটার জন্য ওইটার জন্য ইত্যাদি বলে আপনার কাছ থেকে আরও কিছু টাকা নিবে। কিন্তু যখন আপনি একটা সময় বুঝে যাবেন যে আপনি প্রতারিত হয়েছেন তখন থেকে তারা তাদের মোবাইল হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার সবকিছু বন্ধ করে দিবে। এবং আপনার সাথে কোন যোগাযোগই রাখবে না । এভাবেই শত শত মানুষ প্রতারিত হচ্ছে তাই সময় থাকতে প্রতারিত হতে সাবধান হন ।

প্রতারিত চক্রের হাত থেকে বাঁচার জন্য কিছু উপায় 

যদি আপনি অনলাইন থেকে কোন ওয়েবসাইট বা কোন ফেসবুক পেজ থেকে কিছু অর্ডার দেন তাহলে দেখবেন তাদের রেটিং কত এবং ভালোভাবে যোগাযোগ করে দেখবেন অন্য আর কেউ নিয়েছে নাকি কাস্টমার সার্ভিস দেখে তারপর আপনি সেখান থেকে নিতে পারেন। আর সেই ওয়েবসাইট সম্পর্কে সকল প্রমাণ রেখে দিতে হবে ।  কারণ যদি আপনি ভুলবশত প্রতারিত হয়ে যান তাহলে আপনি ঐসব প্রমাণ দেখিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

ফ্রি টাকা ইনকামে সাবধানতা 

ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা খুবই রিক্স একটা বিষয় কারণ বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখবেন ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে অনেক লোভনীয় ও আকর্ষণীয় ভাবে আপনি কাস্টমার ডেকে থাকে। কিন্তু এর ভিতরে বেশিরভাগ ওয়েবসাইট পায় একই হচ্ছে প্রতারণার একটি নতুন জায়গা। অনেক ওয়েবসাইট বা অ্যাপ আছে যেখানে দেখবেন ফ্রিতে টাকা ইনকামের জন্য আপনাকে প্রচুর লোক দেখাবে। যদি আপনি তাদের লোভের ফাঁদে পড়ে যান। তাহলে আপনি বেরোতে পারবেন না। এই যুগে ফ্রি টাকা ইনকাম করার জন্য অনেক অ্যাপই লোভ দেখিয়ে থাকে এদের থেকে দূরে থাকাই উত্তম। মনে রাখবেন এই যুগে ফ্রিতে কোন কিছুই পাওয়া যায় না আপনি। সাফল্যের জন্য পরিশ্রম করতে হবে তাই পরিশ্রম করতে থাকুন একদিন সাফল্য ঠিকই পাবেন।

 কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় এর বিষয়ে আমার কিছু মতামত 

আপনার মনে আসতে পারে যে কিভাবে সম্ভব । কিন্তু আসলেই এটা সম্ভব আমি নিজেও ফ্রিতে টাকা ইনকাম করেছি ।  আমি আর্টিকেল রাইটিং করতে পারি এই আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে আমি ফ্রিতে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে থাকি। আমি টুকটাক গ্রাফিকের কাজও জানি এর জন্যএর জন্য আমি অনেক টাকা কামাই করতে পারি। এখানে উল্লেখিত সব কাজে আমি করে থাকি তাই নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা এখন সম্ভব। 

 শেষ কথা

 কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়। এ সম্পর্কে উপরে বিস্তৃত আমি অনেক কিছুই বলেছি। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো পরিশ্রম । পরিশ্রম করলে আপনি সবকিছু পেতে পারেন। মনে রাখবেন পরিশ্রম সাফল্যের চাবিকাঠ। তাই পরিশ্রম করতে থাকুন। দেখবেন এর ফল আপনি ঠিক একদিন পাবেন। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, এসব করতে পারেন তাহলে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। আপনি যদি কাজ পারেন তাহলে আপনি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

 এই ইন্টারনেটে ঘেরা পৃথিবীতে চাইলে সবকিছুই সম্ভব যদি আপনি ভিডিও এডিটিং , গ্রাফিক ডিজাইনিং ইত্যাদি পেড়ে থাকেন তাহলে আপনার কাজের কোনো রকম অভাব নেই।  আর যদি আপনি ভালো আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন । তাহলে আমাদের কাছে কাজের জন্য আসতে পারেন যোগাযোগ করুন আমাদের এই ওয়েবসাইটে দিয়া হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে। দোয়া করি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন  এবং আমাদের জন্য দোয়া করবেন  আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url